![]() |
| যদি তুই জানতি-jodi tumi jante |
আমি হারিয়ে গেলে কি ‘ তুই সত্যি অনেক খুশি হবি ?
– ” হ্যাঁ “তুই হারিয়ে গেলে আমি অনেক ‘অনেক বেশী খুশি হবো। তুই না থাকলে তো আর, আমায় তোর ওই ভালোবাসার প্যান পেনানি শুনতে হবে না । বিরক্তিকর বস্তু একটা । আগে মরে দেখা । তার পর না হয় ভেবে দেখবো “তোকে ভালোবাসা যায় কি না । আর হ্যাঁ মরলে একটু তারাতারি করেই’ করিস। আমার আর এসব
– ” হ্যাঁ “তুই হারিয়ে গেলে আমি অনেক ‘অনেক বেশী খুশি হবো। তুই না থাকলে তো আর, আমায় তোর ওই ভালোবাসার প্যান পেনানি শুনতে হবে না । বিরক্তিকর বস্তু একটা । আগে মরে দেখা । তার পর না হয় ভেবে দেখবো “তোকে ভালোবাসা যায় কি না । আর হ্যাঁ মরলে একটু তারাতারি করেই’ করিস। আমার আর এসব
ঝামেলা ভালো লাগে না । তুই না থাকলে অন্তত দেশ থেকে একটা আপদ বিদেয় হবে।( রাগি গলায় )
কথা গুলি শুনে সাকিল মনে অনেক বড় ধরনের কষ্ট আঘাত পায়।তার পরেও নিজেকে ঠিক রেখে হাসি মুখে……
– হুমম্’ ।বুঝেছি” ! আচ্ছা শোন তোর এই আশাটা আমি খুব তারাতারি করে পূরণ করবো দেখে নিস।
-‘যতো সব উট্কো ঝামেলা । আগে করে দেখা তার পর এসে আমায় বলিস । মুখ যতো বড় না “ততো বড় কথা ! যতোসব পাগল ছাগল কথা ।আগে মর তার পর কথা বলবি।
কথা গুলে বলে ফারিয়া সেখান থেকে তারাতারি করে চলে যায় ।একটা মুহুর্ত সেখানে দাড়ায় নি । হয় তো ” বুকের মাঝে কিনচিক ব্যাথা গুলো চোখ দিয়ে বের হয়ে আসতে চাইছিলো সেই ভয়ে।
কথা গুলো বলার সময় ফারিয়ার বুকটা ফেটে যাচ্ছিলো । অনেক ভালো বন্ধু তারা । সে ছোট্ট বেলা থেকে এক সঙ্গে ছিলো । খুব কাছের কেউ একজন। যার সা্থে কখন ভুলেও এমন কথা বলার ভাবনা মাথায় আসে নি । আজকে তাকে কতো থেকে কতো কঠিক কথা বলে দিলো ।
কিন্তু এছাড়া অন্য কোনো রাস্তাও খোলা ছিলো না । এখন সাকিলকে না থামালে পরে আরও বড় কিছু হয়ে যেতে পারে । যা হয়তো সহ্য করার মতো হবে না । তাই শুরুর আগেই ফারিয়া বুকে পাথর রেখে সাকিলকে তখন এতো কঠিন কথা গুলো শোনালো ।
– হুমম্’ ।বুঝেছি” ! আচ্ছা শোন তোর এই আশাটা আমি খুব তারাতারি করে পূরণ করবো দেখে নিস।
-‘যতো সব উট্কো ঝামেলা । আগে করে দেখা তার পর এসে আমায় বলিস । মুখ যতো বড় না “ততো বড় কথা ! যতোসব পাগল ছাগল কথা ।আগে মর তার পর কথা বলবি।
কথা গুলে বলে ফারিয়া সেখান থেকে তারাতারি করে চলে যায় ।একটা মুহুর্ত সেখানে দাড়ায় নি । হয় তো ” বুকের মাঝে কিনচিক ব্যাথা গুলো চোখ দিয়ে বের হয়ে আসতে চাইছিলো সেই ভয়ে।
কথা গুলো বলার সময় ফারিয়ার বুকটা ফেটে যাচ্ছিলো । অনেক ভালো বন্ধু তারা । সে ছোট্ট বেলা থেকে এক সঙ্গে ছিলো । খুব কাছের কেউ একজন। যার সা্থে কখন ভুলেও এমন কথা বলার ভাবনা মাথায় আসে নি । আজকে তাকে কতো থেকে কতো কঠিক কথা বলে দিলো ।
কিন্তু এছাড়া অন্য কোনো রাস্তাও খোলা ছিলো না । এখন সাকিলকে না থামালে পরে আরও বড় কিছু হয়ে যেতে পারে । যা হয়তো সহ্য করার মতো হবে না । তাই শুরুর আগেই ফারিয়া বুকে পাথর রেখে সাকিলকে তখন এতো কঠিন কথা গুলো শোনালো ।
কিছু দিনে কি ভাবে জানি সাকিলের প্রতি দূর্বল হয়ে পড়েছে । ভালোবেসে ফেলেছে সাকিলকে । যা খুব ভালো ভাবেই বুঝতে পারছিলো । কিন্তু এটা হবার নয় । তাই তো সাকিলকে মরতে বলার সময় বার বার ” গলা ধরে আসছিলো । ফারিয়ার মনে হচ্ছিল যে কেউ ওর কাছ থেকে অনেক অমূল্য কিছু কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে । আর কিছুক্ষণ সেখানে থাকলে নিজেকে আটকে রাখতে পারতো না । সেখান থেকে যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব পালিয়ে চলে আসে ।
মনকে কোনো ভাবেই থামাতে পারছে না । বাসায় আসার পর রুমের দরজাটাকে আটকে দিলো । নিজের বুকে চাপা কান্না গুলো আর চেপে রাখতে পারলো না । চিৎকার করে কাদতে শুরু করলো । একসময় নিজের হাতের দিকে এক ধ্যানে চেয়ে থাকলো । আজ এই হাত দিয়েই সাকিলকে “থাপ্পড় “মেরেছিলো। যা আগে কোনোদিন হয়নি ।
” ফারিয়ার চলে যাওয়ার পরে সাকিল সেখানেই বসে পরে ।
“আচ্ছা আমি কি তোকে সত্যি এতো টা বিরক্ত করি ? তুই কি আমাকে আর সইতেই পারিস না ? আমাকে আর দেখতেই পারছিস না কেনো ? এখন আমার উপর এতো বেশি বিরক্ত হয়ে গেলি ” ? “আমায় কি সত্যি এ জীবনে ভালোবাসতে পারবি না ..? হয়তো বা পারবি না । সেটা বলেই গেলি ।
না ” তোকে আর আমি বিরক্ত হতে দিবো না । কখনও কোনো ভাবে আমার জন্য কষ্ট পেতে দেবো না । এ জীবনে তোর সামনে এ সাকিল আর যাবে না !চিন্তা করিস না রে । আর কখনোই বিরক্ত করবো না তোকে । ” তুই যদি আমাকে ছাড়া খুশি থাকিস তাহলে তোর খুশির বাধা হয়ে দাড়াবো না আমি ।তোকে তোর মতো করে ছেড়ে দেবো ।
কথা গুলো ভাবে আর নীরবে চোখের পানি ফেলতে থাকে সাকিল ।
“এরপর থেকে সাকিল আর আগের মত করে ক্যাম্পাসে যেতো না । গেলেও খুব কম । তবে লুকিয়ে লুকিয়ে । যদি ফারিয়ার সাথে কখনো ভুলেও দেখা হয়ে যেতো ! তখন চুপচাপ মাথা নিচু করে সেখান থেকে চলে যেতো।অবশ্য ফারিয়া ওকে কিছু একটা চাইতো”কিন্তু সাকিল সময় দিতো না। যতো পারে এড়িয়ে যেতো । ফারিয়া কিছু একটা বলতে চায় তা সাকিল ভালো করেই বুঝতে পারতো । ভাবে হয়তো ‘ কেনো আমি আবার ওর সামনে যাই সেটাই মানা করতেই আসে ফারিয়া । এই ভেবে সাকিল ফারিয়াকে আরো বেশি করে এড়িয়ে চলতো।
মনকে কোনো ভাবেই থামাতে পারছে না । বাসায় আসার পর রুমের দরজাটাকে আটকে দিলো । নিজের বুকে চাপা কান্না গুলো আর চেপে রাখতে পারলো না । চিৎকার করে কাদতে শুরু করলো । একসময় নিজের হাতের দিকে এক ধ্যানে চেয়ে থাকলো । আজ এই হাত দিয়েই সাকিলকে “থাপ্পড় “মেরেছিলো। যা আগে কোনোদিন হয়নি ।
” ফারিয়ার চলে যাওয়ার পরে সাকিল সেখানেই বসে পরে ।
“আচ্ছা আমি কি তোকে সত্যি এতো টা বিরক্ত করি ? তুই কি আমাকে আর সইতেই পারিস না ? আমাকে আর দেখতেই পারছিস না কেনো ? এখন আমার উপর এতো বেশি বিরক্ত হয়ে গেলি ” ? “আমায় কি সত্যি এ জীবনে ভালোবাসতে পারবি না ..? হয়তো বা পারবি না । সেটা বলেই গেলি ।
না ” তোকে আর আমি বিরক্ত হতে দিবো না । কখনও কোনো ভাবে আমার জন্য কষ্ট পেতে দেবো না । এ জীবনে তোর সামনে এ সাকিল আর যাবে না !চিন্তা করিস না রে । আর কখনোই বিরক্ত করবো না তোকে । ” তুই যদি আমাকে ছাড়া খুশি থাকিস তাহলে তোর খুশির বাধা হয়ে দাড়াবো না আমি ।তোকে তোর মতো করে ছেড়ে দেবো ।
কথা গুলো ভাবে আর নীরবে চোখের পানি ফেলতে থাকে সাকিল ।
“এরপর থেকে সাকিল আর আগের মত করে ক্যাম্পাসে যেতো না । গেলেও খুব কম । তবে লুকিয়ে লুকিয়ে । যদি ফারিয়ার সাথে কখনো ভুলেও দেখা হয়ে যেতো ! তখন চুপচাপ মাথা নিচু করে সেখান থেকে চলে যেতো।অবশ্য ফারিয়া ওকে কিছু একটা চাইতো”কিন্তু সাকিল সময় দিতো না। যতো পারে এড়িয়ে যেতো । ফারিয়া কিছু একটা বলতে চায় তা সাকিল ভালো করেই বুঝতে পারতো । ভাবে হয়তো ‘ কেনো আমি আবার ওর সামনে যাই সেটাই মানা করতেই আসে ফারিয়া । এই ভেবে সাকিল ফারিয়াকে আরো বেশি করে এড়িয়ে চলতো।
এদিকে ফারিয়া সাকিলের সাথে কথা বলতে না পেরে পুরাই পাগলের মত অবস্থা । সাকিলের এমন ব্যাবহার সে কোনো ভাবেই নিতে পারছে না । ছেলেটা কেমন যেনো হয়ে গেছে । শরীর চেহারা পুরোটাই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । আজকে আবার দেখলো সাকিল কলেজের কয়েক টা বখাটে ছেলেদের সাথে বসে একসাথে আড্ডা দিচ্ছে । ফারিয়া খুব ভালো করেই জানে ছেলে গুলো মোটেও ভালো না । নানান ধরণের ” নেশায় আসক্ত তারা । অন্য সময় হলে সাকিলকে ঠিকি সেখান থেকে টেনে নিয়ে আসতো । কিন্তু এখন….?
এক অজানা ভয় ঘিরে ধরলো । ছেলেটা খারাপের দিকে না ভিড়ে যায় ।অনেকক্ষণ ধরে চিন্তা করে ফারিয়া মনে মনে ঠিক করলো নিজে সাকিলের সাথে কথা বলবে । আর তা যতো তাড়াতারি সম্ভব । প্রয়োজন পড়লে কালকেই ।
কথা ভাবতে ভাবতে ফারিয়া রাতে শুয়ে পড়ে। তবে মধ্য রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায় । সাকিল কে নিয়ে অনেক খারাপ একটা স্বপ্ন দেখে । যেখানে সাকিল ওকে রেখে সত্যি সত্যি অনেক দূরে কথাও হারিয়ে যাচ্ছে। ফারিয়া শুধু নির্বাক হয়ে সাকিলের চলে যাওয়ার পথে চেয়ে রয়েছে ।
যাওয়ার আগে সাকিল ওকে বলছে….
এক অজানা ভয় ঘিরে ধরলো । ছেলেটা খারাপের দিকে না ভিড়ে যায় ।অনেকক্ষণ ধরে চিন্তা করে ফারিয়া মনে মনে ঠিক করলো নিজে সাকিলের সাথে কথা বলবে । আর তা যতো তাড়াতারি সম্ভব । প্রয়োজন পড়লে কালকেই ।
কথা ভাবতে ভাবতে ফারিয়া রাতে শুয়ে পড়ে। তবে মধ্য রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায় । সাকিল কে নিয়ে অনেক খারাপ একটা স্বপ্ন দেখে । যেখানে সাকিল ওকে রেখে সত্যি সত্যি অনেক দূরে কথাও হারিয়ে যাচ্ছে। ফারিয়া শুধু নির্বাক হয়ে সাকিলের চলে যাওয়ার পথে চেয়ে রয়েছে ।
যাওয়ার আগে সাকিল ওকে বলছে….
” দেখ আমি আজকে চলে যাচ্ছি !অনেক দূরেই চলে যাচ্ছি ।যেমনটা তুই চাইছিলি । এমন আধারের মাঝে ডুবে যাচ্ছি সেখান থেকে হাজার চেষ্টার পরেও কখনও আলোর মাঝে আসতে পারবো না । সেখান থেকে দ্বিতীয় বার ফিরে আসার কোনো রাস্তা নেই ।
একটা কথা” আমি তো এখন তোর থেকে অনেক দূরেই চলে যাচ্ছি তাই না ? “তাহলে এখন কি আমায় একটি” বার শুধু একটি বার’ ভালোবাসি কথাটি বলবি ? প্লিজ “শুধু একবার ।
ফারিয়া কিছু বলতে যাবে ঠিক তখনি স্বপ্ন টা ভেঙে যায় । তাড়াতাড়ি করে বিছানা থেকে আগে গ্লাসে করে এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয় । পুরো শরীর ঘেমে গেছে । অদ্ভুত ধরনের ভয় এটা । পানিটা খাওয়ার পর ফারিয়া বেশ কিছুক্ষণ বসে রইলো । ঘুম কোনো ভাবেই আর চোখে ধরা দেবে না এখন ।
একটা কথা” আমি তো এখন তোর থেকে অনেক দূরেই চলে যাচ্ছি তাই না ? “তাহলে এখন কি আমায় একটি” বার শুধু একটি বার’ ভালোবাসি কথাটি বলবি ? প্লিজ “শুধু একবার ।
ফারিয়া কিছু বলতে যাবে ঠিক তখনি স্বপ্ন টা ভেঙে যায় । তাড়াতাড়ি করে বিছানা থেকে আগে গ্লাসে করে এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয় । পুরো শরীর ঘেমে গেছে । অদ্ভুত ধরনের ভয় এটা । পানিটা খাওয়ার পর ফারিয়া বেশ কিছুক্ষণ বসে রইলো । ঘুম কোনো ভাবেই আর চোখে ধরা দেবে না এখন ।
হঠাৎ করে” এমন স্বপ্ন কেনো দেখলাম? সাকিলের সামনে কোনো বড়ো বিপদ আসছে না তো ? পাগলটা ঠিক আছে তো ? নাকি স্বপ্নের মতো…………!!
ফারিয়া কোনো কিছুই ভেবে উঠতে পারছে না । কাল সকাল হলেই আগে সাকিলের সাথে দেখা করবো । এই ভেবে কোনো মতো রাতটা পার করে ।
সকালে ফারিয়া তারাতারি ফ্রেশ হয়ে শুধু কলেজের দিকে ছুটবে ঠিক তখনি……
-” কথায় যাচ্ছ তুমি ? ( ফারিয়ার বাবা )
– আব্বু কলেজে ।
-আজকে তোমায় কলেজ যেতে হবে না ।
– কেনো……..?
– আজকে বাসায় আমার বন্ধু ঘুরতে আসছে । সাথে তোমাকেও দেখতে আসবে । অনেকদিন হয়ে গেল ।ওরা আর সময় নিতে চাচ্ছে না । কালকে আমার বন্ধুর ছেলের সাথে তোমার বিয়ে । যাও এখন ভেতরে যাও । এখন থেকে তোমাকে আর কলেজে যেতে হবেনা । একবারি বিয়ের পর থেকে যাবে।
কথা গুলো বলে ফারিয়ার বাবা বাইরে চলে গেলেন । ফারিয়া “নির্বাক মূর্তির মতো দাড়িয়ে রইলো । মাথায় যেনো অনেক বড় ধরনের পাহাড় ভেঙে পড়ছে । কি করবে ভেবে পাচ্ছে না ।চোখ দিয়ে সমানে নোনা পানি গড়িয়ে পড়ছে ।
চাইলো কি ! আর এখন ঘটছে কি ? দাড়িয়ে না থেকে দৌড়ে নিজের রুমে চলে এলো । রুমে এসে চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো । এছাড়া আর যে করার মতো কিছুই নেই।
ফারিয়া কোনো কিছুই ভেবে উঠতে পারছে না । কাল সকাল হলেই আগে সাকিলের সাথে দেখা করবো । এই ভেবে কোনো মতো রাতটা পার করে ।
সকালে ফারিয়া তারাতারি ফ্রেশ হয়ে শুধু কলেজের দিকে ছুটবে ঠিক তখনি……
-” কথায় যাচ্ছ তুমি ? ( ফারিয়ার বাবা )
– আব্বু কলেজে ।
-আজকে তোমায় কলেজ যেতে হবে না ।
– কেনো……..?
– আজকে বাসায় আমার বন্ধু ঘুরতে আসছে । সাথে তোমাকেও দেখতে আসবে । অনেকদিন হয়ে গেল ।ওরা আর সময় নিতে চাচ্ছে না । কালকে আমার বন্ধুর ছেলের সাথে তোমার বিয়ে । যাও এখন ভেতরে যাও । এখন থেকে তোমাকে আর কলেজে যেতে হবেনা । একবারি বিয়ের পর থেকে যাবে।
কথা গুলো বলে ফারিয়ার বাবা বাইরে চলে গেলেন । ফারিয়া “নির্বাক মূর্তির মতো দাড়িয়ে রইলো । মাথায় যেনো অনেক বড় ধরনের পাহাড় ভেঙে পড়ছে । কি করবে ভেবে পাচ্ছে না ।চোখ দিয়ে সমানে নোনা পানি গড়িয়ে পড়ছে ।
চাইলো কি ! আর এখন ঘটছে কি ? দাড়িয়ে না থেকে দৌড়ে নিজের রুমে চলে এলো । রুমে এসে চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো । এছাড়া আর যে করার মতো কিছুই নেই।

0 Comments